রংপুর , মঙ্গলবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৌসুমের সর্বনিম্ন ৮ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা

  • Reporter Name
  • প্রকাশিত : ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫১ বার পাঠ করা হয়েছে

৮ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা

মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। পৌষ না আসতেই হাড়কাপানো শীতে কাঁপছে দেশের সর্ব উত্তরের এই জনপদের মানুষ। তীব্র শীতে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ৯৯ শতাংশ। আর সকাল ৯ টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ৭৮ শতাংশ।

গত টানা পাঁচ দিন ধরে ১০ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা বিরাজমান ছিল। আজ একলাফে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে।

জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভোরে মশারির মতো ছড়িয়ে আছে হালকা কুয়াশা। শিশির জমে আছে গাছের লতাপাতা আর ফসলের ডগায়। কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো কিছুটা রোদ ছড়ালেও উত্তরীয় হিমেল বাতাসে কনকনে শীতে জর্জরিত মানুষজন।

ভোরে প্রচণ্ড শীতের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষদের কাজে বের হতে বেশ কষ্ট পোহাতে হয়। তবুও যেতে হয় চা বাগানে, পাথর তুলতে, কৃষি কিংবা দিন মজুরি কাজে।

পাথর শ্রমিক ও চা শ্রমিকরা বলেন, কয়েকদিন ধরেই ঠান্ডাটা বেশি মনে হচ্ছে। আজকে আরও বেশি ঠান্ডা। দিনের বেলায় রোদ থাকলেও রোদের তেজ তেমন দেখা যায়নি। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত কনকনে শীত অনুভব হচ্ছে। কাজে যেতে কষ্ট হলেও জীবিকার কারণে কাজ করতে হচ্ছে। ঠান্ডার কারণে সর্দি-কাশিতে ভুগতে হচ্ছে।

About Author Information

মৌসুমের সর্বনিম্ন ৮ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা

প্রকাশিত : ১০:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫

মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় কাঁপছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। বইছে মৃদু শৈত্য প্রবাহ। পৌষ না আসতেই হাড়কাপানো শীতে কাঁপছে দেশের সর্ব উত্তরের এই জনপদের মানুষ। তীব্র শীতে দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ৯৯ শতাংশ। আর সকাল ৯ টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ৭৮ শতাংশ।

গত টানা পাঁচ দিন ধরে ১০ ডিগ্রির ঘরে তাপমাত্রা বিরাজমান ছিল। আজ একলাফে তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির ঘরে।

জেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, ভোরে মশারির মতো ছড়িয়ে আছে হালকা কুয়াশা। শিশির জমে আছে গাছের লতাপাতা আর ফসলের ডগায়। কুয়াশা ভেদ করে সূর্যের আলো কিছুটা রোদ ছড়ালেও উত্তরীয় হিমেল বাতাসে কনকনে শীতে জর্জরিত মানুষজন।

ভোরে প্রচণ্ড শীতের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষদের কাজে বের হতে বেশ কষ্ট পোহাতে হয়। তবুও যেতে হয় চা বাগানে, পাথর তুলতে, কৃষি কিংবা দিন মজুরি কাজে।

পাথর শ্রমিক ও চা শ্রমিকরা বলেন, কয়েকদিন ধরেই ঠান্ডাটা বেশি মনে হচ্ছে। আজকে আরও বেশি ঠান্ডা। দিনের বেলায় রোদ থাকলেও রোদের তেজ তেমন দেখা যায়নি। সন্ধ্যা থেকে সকাল পর্যন্ত কনকনে শীত অনুভব হচ্ছে। কাজে যেতে কষ্ট হলেও জীবিকার কারণে কাজ করতে হচ্ছে। ঠান্ডার কারণে সর্দি-কাশিতে ভুগতে হচ্ছে।