রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব পেলেন বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমান। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মওলানা আবুল মুযন আযাদ ২ মার্চ ২০২২ অবসরে যাওয়ার পরেও দায়িত্ব হস্তান্তরে টালবাহানা করে আসছিলেন ফলে বিদ্যালয়ে সৃস্টি হয় নানা জটিলতা। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড সববিষয় পর্যালোচনা করে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের পরিপত্র ও নীতিমালার আলোকে বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমানকে রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব প্রদানের নির্দেশনা প্রদান করে।এদায়িত্ব প্রদানের ফলে বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশের অস্থিরতা নিরসন হলো/কেটে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।বিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশের অস্থিরতা নিরসনে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্বসহকারি প্রধান শিক্ষক সিদ্দিকুর রহমানকে প্রদানের নির্দেশনা দেয়ায় শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ১৯৭১ এর ঘাতক দালাল নিমূল কমিটির রংপুর জেলা সভাপতি ডাক্তার মফিজুল ইসলাম মান্টু,জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন আহমেদ,মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সাফিয়ার রহমান সফি,মহানগর মুক্তিযোদ্ধ সংসদ সাবেক কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা সদরুর আলম দুলু,প্রেসক্লাব সভাপতি মাহবুব রহমান,সাধারণ সম্পাদক ভারপ্রাপ্ত সাজ্জাদ হোসেন ,দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধ আকবর হোসেন,রংপুর মেট্রোপলিটন চেম্বার সভাপতি রেজাউল ইসলাম মিলন ,জাসদ সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহমেদ, মানবাধিকার পরিবেশ আন্দোলন মাপা নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট এ এ এম মুনির চৌধুরী,অ্যাডভোকেট পলাশ কান্তি নাগ,কারমাইকেল কলেজ ছাত্রসংসদের সাবেক ভিপি আলাউদ্দিন আহমেদ,সুশাসনের জন্য নাগরিক অধ্যক্ষ ফখরুল আনাম বেন্জু,বাংলার চোখ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা তানভীর হোসেন আশরাফী। তারা বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে বোর্ড কর্তৃপক্ষের প্রত্যক্ষ নজরদারি কামনা করেন।উল্লেখ্য রংপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল মুযন আযাদ মার্চ মাসের ২/৩/২২ তারিখে অবসরে যান। তিনি বিদ্যালয়ে সহকারীশিক্ষক(ইসলাম ধর্ম) হিসেবে ১৮ জুন ১৯৮৬ তারিখে যোগদান করেন এবং ২১ জুলাই ২০১০ তারিখ থেকে ০২ মার্চ ২০২২ তারিখ পর্যন্ত প্রধান শিক্ষকশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।প্রধানশিক্ষক হিসেবে ১৩ বছর দায়িত্ব পালন শেষে তিনি ১১/৬/২২ তারিখে অবসরকালীন সকল সুযোগ-সুবিধা গ্রহনের জন্য কল্যাণ ট্রাস্ট ও অবসরসুবিধা বোর্ডে আবেদন করে অবসরগ্রহণের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ করেন । ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে প্রধানশিক্ষকের দায়িত্ব সহকারি প্রধান শিক্ষককে না দিয়ে বিভিন্ন টালবাহানা করে আসছিলেন।