সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে এসে যুবককে মারধর-লালমনিরহাট প্রতিনিধি:লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার নওদাবাস ইউনিয়নের কেতকীবাড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের এক ছাত্রকে ফেসবুক লাইভে এসে মারধর করেছে ওই এলাকার কয়েকজন যুবক। মুহুর্তেই মারধরের ওই ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়।
পরে স্থানীয় লোকজন নির্যাতনের শিকার ওই বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র মেহেদী হাসান লিখনকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করান।বৃহস্পতিবার
(০২ জুন) বিকেলে ওই বিদ্যালয়ের পিছনে একটি মাদ্রাসায় নিয়ে গিয়ে তাকে মারধর করেন সিফাত ও জয় নামে দুই যুবক। সেই মারধরের দৃশ্য ফেসবুকে
লাইভ করতে থাকেন মাহবুবুর নামে অপর এক যুবক।হাতীবান্ধা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মেহেদী হাসান লিখন বলেন, কয়েকদিন আগে ওই বিদ্যালয়ে
হামলা করে শিক্ষার্থীদের মারধর করেন সিফাত ও জয়সহ কয়েকজন যুবক। বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ঘটনা নিয়ে ওই বিদ্যালয়ে বৈঠকে বসেন সাবেক উপজেলা
চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু। ওই বৈঠকে আমিসহ কয়েকজন বন্ধু হামলাকারীদের নাম বলি। বৈঠক শেষ হওয়ার কিছুক্ষণ পর আমাকে পাশে মাদ্রাসায়
ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পর সিফাত ও জয় আমাকে লাঠি দিয়ে মারধর করেন এবং সিফাতের ফেসবুক আইডি থেকে মাহবুবুর নামে এক যুবক সেই দৃশ্য লাইভ করেন।
পরে স্থানীয় লোকজন লাইভটি দেখে ছুটে এসে আমাকে উদ্ধার করেন। আমাকে সিফাতের বাবা হোসায়নুর রহমান হিরু ও জয়ের বাবা দুলুর পরিকল্পনায়
মারধর করা হয়েছে।হাতীবান্ধা থানার ওসি এরশাদুল আলম জানান, ভিডিওটি দেখেছি। ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে এসে যুবককে মারধর
১৯৭১ সালে একটি গান আমি প্রায় গাইতাম – সালামসালাম হাজার সালাম সকল শহীদ স্মরণে -আজ আমি সেই গানটি গাইতে চাই – সালামসালাম হাজার সালাম শেখ হাসিনা চরণে। আর সেই সালাম আমি দিয়ে
যাবো সর্বনাশী পদ্মাকে সেতুর বন্ধনে বাধার জন্য। পদ্মা সেতু এখন স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আর এই সেতুর অর্থ জোগাড় করে দিয়ে স্মরণীয় হয়ে আছেন রাখাল বালক অধ্যাপক ডক্টর আতিউর রহমান। আমার সালাম পৌঁছে দিও সেই রাখাল বালকের চরণে।