খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে চালের দাম -দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের পাইকারি ও খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে চালের দাম। কেজিপ্রতি ২ থেকে ৪ টাকা কমেছে দাম। মিনিকেট চাল দুই দিন আগে কেজিপ্রতি বিক্রি হয়েছিল ৬৬ টাকায়, বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৬৪ টাকায় এবং স্বর্ণা জাতের চাল কেজিপ্রতি ৪ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ৪৬ টাকায়।
সরকারিভাবে বাজার মনিটরিংয়ের কারণেই কমতে শুরু করেছে দাম এবং নতুন ধানের চাল বাজারে এলে আরো দাম কমবে, বলছেন ব্যবসায়ীরা।দাম কমাতে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে সাধারণ ক্রেতাদের মাঝে। বৃহস্পতিবার (০২ জুন) দুপুরে হিলির চালের বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়। চাল কিনতে আসা মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, ‘এখন তো বোরো ধানের মৌসুম। তবু কেন চালের দাম বাড়ছে? আমরা গরিব মানুষ। যে টাকা আয় করি তা বাজার করতেই শেষ হয়।
তবে প্রশাসনের নজরদারিতে কিছুটা কমেছে চালের দাম। চালের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে জরুরিভাবে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবাা জানান সাধারণ ক্রেতারা। হিলি বাজারের চাল বিক্রেতা বাবুল হোসেন বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিংয়ের কারণে কমতে শুরু করেছে চালের দাম। তবে মিল মালিকরা নতুন ধানের চাল এখনো বাজারের ছাড়েননি। নতুন ধানের চাল বাজারে ছাড়লে চালের দাম আরো কমে যাবে। চালের দাম কিছুটা কমেছে, তবে ক্রেতা নেই।খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে চালের দাম
কথিত কবিরাজের পরামর্শে ‘হারানো যৌবন’ ফিরে পেতে নকিম উদ্দীন মোল্যাকে (৬০) হত্যা করেন লিটন মালিথা (৪০)। একটি পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ এবং একটি চোখের মণি জোগাড় করতে পারলেই লিটন ‘অনন্ত যৌবনের’ অধিকারী হবেন কবিরাজের এমন আশ্বাস পাওয়ার পরেই লিটন পরিকল্পনা অনুযায়ী এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়। দুই দিন অভিযান চালিয়ে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা থেকে কবিরাজ আবদুল বারেক (৬২) এবং মানিকগঞ্জের ঘিওরের চড় বাইলজুরী থেকে লিটন মালিথাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এ সময় লিটন মালিথার কাছ থেকে মৃতের পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ এবং একটি চোখ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম এক প্রেস ব্রিফিং-এ এসব তথ্য জানান। আবদুল বারেক চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদার মোজাম্মেল হকের ছেলে। লিটন মালিথা একই জেলার সদর থানার মোহাম্মদ জুমা গ্রামের হানিফ মালিথার ছেলে।প্রেস ব্রিফিং-এ সাইফুল ইসলাম জানান, লিটন মালিথা দীর্ঘদিন যৌন দুর্বলতায় ভুগছিলেন।
এ জন্য স্থানীয় কবিরাজ আবদুল বারেকের শরণাপন্ন হন তিনি। কিন্তু চিকিৎসায় ফল ভালো হচ্ছিল না। এক পর্যায়ে কবিরাজ লিটনকে একটি পুরুষাঙ্গ, অণ্ডকোষ ও একটি চোখের মণি জোগাড় করতে পারলে অনন্ত যৌবনের আশ্বাস দেন। এরপর থেকেই লিটন হারানো যৌবন ফিরে পেতে জিনিসগুলো সংগ্রহের উপায় খুঁজতে থাকেন। এক সময় ধান কাটার শ্রমিক সেজে তিনি যশোরের বাঘারপাড়ার পাইকপাড়া গ্রামে কাজ নেন। এখানেই তিনি আরেক কৃষি শ্রমিক নকিম উদ্দীনকে হত্যা করে তার অঙ্গগুলো সংগ্রহ করেন। এরপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে মানিকগঞ্জ চলে যান।