আব্দুল খালেক সাংবাদিকদের বলেন, এই বিষয়টিতে তিনি জড়িয়ে তিনি নিজেও প্রতারিত হয়েছেন। বিলুপ্ত পুটিমারি ছিটমহলের সাবেক চেয়ারম্যান তসলিম উদ্দিন এবং ওই বিলুপ্ত ছিটমহলের বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তাজুল ইসলাম তাকে একটি ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে সবাইকে গাভি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
“পরে মানুষের কাছ থেকে টাকা তুলে তাদের কাছে পাঠাই। লোকজন গাভী না পেয়ে আমার কাছে আসতে শুরু করলে আমিও তাদের সঙ্গে টাকার জন্য ঘুরছি। ইতোমধ্যে তাদের (ফাউন্ডেশন) থেকে ৫০ হাজার টাকা তুলতে পেরেছি। আর নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা দিয়ে অনেকের টাকা ফেরত দিয়েছি। বাকি টাকা খুব দ্রুত ফেরত দেওয়া হবে।
এলাকার মানুষের উপকারের কথা ভেবে অন্যের কথায় রাজি হয়ে নিজেই প্রতারণার শিকার হয়েছেন বলে দাবি করেন আব্দুল খালেক।এ বিষয়ে কাজলদিঘী কালিয়াগঞ্জ ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আবুল কাশেম বলেন, “এক বছর আগে সবার বাড়ি গিয়ে তালিকা তৈরি করে টাকা নেওয়ার সময় আমি নিষেধ করেছিলাম। এখন তাদের গাভি দেওয়া দূরের কথা তাদের টাকাই ফেরত পাওয়া যাচ্ছে না। আমরা সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে এর সমাধান চাই।”