ছাত্র-জনতার অভূত্থানের একমাস পূর্ণ হয়েছে। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে এক দফার আন্দোলনে নতুনভবে জেগে ওঠে সম্পূর্ণ দেশ। অভূত্থানের মুখে দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হন শেখ হাসিনা। বিক্ষোভের মুখে শেখ হাসিনা সরকারের পলায়নের ১মাস পূর্তিতে শহিদ ও আহতদের স্বরণে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রংপুর নগরীর প্রেসক্লাব চত্বর থেকে ‘শহীদি মার্চ’ কর্মসূচি শুরু করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন রংপুর।
প্রেসক্লাব, জাহাজ কোম্পানি, পায়রা চত্বর,সিটি বাজার, টাউন হকের সামনে দিয়ে কাচারি বাজার ও প্রজন্ম চত্বর হয়ে টাউন হলে যেয়ে মার্চ শেষ হয়। মার্চ শেষে টাউন হলে নগরীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে সমবেত কন্ঠে সমস্বরে জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়৷ এরপর রংপুরে আন্দোলনের সময় নিহত শহিদ পরিবারের কয়েকজন সদস্য বক্তব্য প্রদান করেন। তারা কানাভেজা কন্ঠে তাদের পরিবারের বর্তমান অবস্থান ব্যক্ত করেন। সকল হত্যাকান্ডের দৃষ্টান্তমূলকন শাস্তি চান। শেষাংশে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।